Header Ads Widget

Ticker

6/recent/ticker-posts

বাচ্চাদের ইন্টারনেটের আসক্তি থেকে কিভাবে রক্ষা করবেন .

বাচ্চাদের ইন্টারনেটের আসক্তি থেকে কিভাবে রক্ষা করবেন. 

দিন যত যাচ্ছে ইন্টারনেট এর চাহিদা ততই বৃদ্ধি পাচ্ছে আর প্রতিদিনই নতুন নতুন মোবাইল ফোন বর্তমানে মার্কেটপ্লেসে আসতে চলেছে এখনকার সময়ে বাচ্চা থেকে বড় সবার হাতেই কমবেশি এন্ড্রয়েড ফোন রয়েছে এই ফোনের মাধ্যমে সবাই ইন্টারনেট এর সাথে জড়িত. তবে বাচ্চাদের ইন্টারনেটের আসক্তিতে আগে থেকে অনেকটাই বৃদ্ধি পাচ্ছে অনেকেতো গেম খেলে শক্তি বৃদ্ধি করছে আবার অনেকে সোশ্যাল মিডিয়া কেটে কেটে নিজেদের শক্তি বৃদ্ধি করছে ইন্টারনেটের ওপর. 
যতই ইন্টারনেটের আসক্তি বাচ্চাদের উপর পড়ছে ততই কিন্তু তাদের ক্ষতির প্রভাব দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে ইন্টারনেট ইউজ করেনা এরকম মানুষ নাই বললেই চলে তাই প্রত্যেকটা মানুষ এই ইন্টারনেট ব্যবহার করে কেউ ভালো কাজে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী কেউ আবার 

বাচ্চাদের ইন্টারনেটের আসক্তি থেকে কিভাবে রক্ষা করবেন


খারাপ কাজে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন তবে যারা বাচ্চারা আছেন বা ছোটরা আছেন তারা কিন্তু বেশিরভাগ সময় গেম খেলে এবং বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া গিটে গিটে তাদের সময়টা নষ্ট করছে এই ইন্টারনেটের পেছনে যেই সময়টা তাদের পরিবারের মানুষদের দেওয়া উচিত এবং পরিবারের সাথে থাকা উচিত লেখাপড়ায় ওপর মনোযোগ দেওয়া উচিত তখন সেই সময়টায় বাচ্চারা কী করছে ইন্টারনেট এর পিছনে ঘুরছে ইন্টারনেট ব্যবহার করছে দিন-রাত 24 ঘণ্টা বাদে অন্য কোনো কথাই যেন মনে নেই শুধুমাত্র ইন্টারনেটের পেছনে ছোটাছুটি করছে তাদের যে পরিবার আছে তাদের যে লেখাপড়া আছে খাওয়া-দাওয়া আছে এই ধরনের কথা যেন তাদের মনে নেই তারা সবসময় হাতে মোবাইল অথবা ল্যাপটপ নিয়ে বসে থাকে অনেক বাচ্চারা অথচ যারা কিনা কথা পর্যন্ত বলতে পারে না সারাদিন অনলাইনে কার্টুন দেখা থেকে শুরু করে গেম খেলা দেখতে দেখতে সময় শেষ হয়ে যায় সকাল থেকে শুরু হয় আর রাত্র ঘুমানোর আগ পর্যন্ত তাদের হাতে সবসময় মোবাইলেই থাকে মোবাইলটা যেন কারো কথাই নেই তাদের কাছে।

ইন্টারনেটের আসক্তি থেকে কিভাবে রক্ষা করবেন

প্রযুক্তিবিদরা বলছে প্রত্যেক ব্যবহার উচিত তাদের বাচ্চাদের উপর নজর দেওয়া বিশেষ করে দুটি বিষয়ের উপর খুবই নজর দিতে বলেছে তারা তার মধ্যে একটি হলো তারা ইন্টারনেটের মাধ্যমে কোন খারাপ জিনিসের সাথে যেন মিশে না যায় আর অপরটি হলো তারা যেন এই ইন্টারনেটের ওপর আসক্তি না হয় পরে এ বিষয়ে প্রত্যেক বাবা-মাকেই লক্ষ্য রাখতে বিশেষ অনুরোধ করেছে প্রযুক্তিবিদেরা তাই তোমার উচিত বাচ্চাদের উপর নজর রাখার জন্য কোন খারাপ কিছু রোগ পরাশক্তি নেওয়া হয়ে পড়ে সে বিষয়ে অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে।

বাচ্চাদের নিরপত্তার জন্য মোবাইলে কিছু অ্যাপ্লিকেশন আছে যে অ্যাপ্লিকেশনগুলো আপনার বাচ্চাকে অনেকটাই সেইপ রাখবে এই ইন্টারনেটের খারাপ দিক গুলো হাত থেকে রক্ষা করতে তার মধ্যে একটি হলো ফেইস অ্যাপস এই মূর্তিকে লিষ্ট থেকে অফ করে থাকলে অন করে দেওয়া তাতে আপনার বাচ্চারা পেলেসটর থেকে যে ধরনের অ্যাপ্লিকেশনগুলো আছে যে অ্যাপ্লিকেশনগুলো বাচ্চাদের জন্য ক্ষতিকর ও অ্যাপ্লিকেশনগুলো ডাউনলোড করতে পারবে না তারা যদি চায় তাই প্রত্যেক বাবা-মার উচিত দলের ভিতরে ঢুকে মুড অপশন টি অন করে দেওয়া যাতে বাচ্চারা কোন খারাপ অ্যাপ্লিকেশন মোবাইলে ইন্সটল না করতে পারে।

তাছাড়া পেলেসটোর একটি অ্যাপ্লিকেশন পাওয়া জায়গাটির নাম হল প্যারেন্টস সেইফ এই এপ্লিকেশনটি আপনার ফোনে ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নিন তাহলে আপনার বাচ্চারা কোন ধরনের খারাপ ভিডিও দেখতে পারবেনা যাতে তারা অনেকটাই সেট থাকবে আগের তুলনায় খারাপ ভিডিও দেখার কিন্তু তারা কিন্তু ওই ভিডিওগুলো দেখতে পারবে না এতে আপনার বাচ্চার অনেকটাই সেফ থাকবে আগের তুলনায়।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ অ্যাপ ইনস্টল করুন


আমাদের প্রত্যেকের মোবাইলে একটি একটি আলাদা অপশন থাকে সেই স্পেস নামে ওটা শুধু বাচ্চাদের জন্য ব্যবহারের আপনারা চাইলে আপনাদের বাচ্চাদের কাছে যখন আপনাদের ফোনটা দিবেন তখন ওই অপশন বাটনে প্রেস বাটন এর মধ্যে তাদের একটি নির্দিষ্ট কাঙ্খিত অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল বা এড করে দিতে পারেন শুধুমাত্র ওই অ্যাপ্লিকেশনটি আপনাদের বাচ্চারা ব্যবহার করতে পারবে তারা চাইলে অন্য কোন এপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারবে না যদি এই অপশনটা আপনি অন করে দেন তাহলে তাই আপনারা অবশ্যই আপনাদের বাচ্চাদের কাছে যখন ফোনটা দিবেন তখন আপনাদের ফোনে থাকার চেয়ে স্পেস অপশন টি অন করে দিন এতে আপনাদের বাচ্চারা শুধুমাত্র হয় কাংক্ষিত অ্যাপ্লিকেশন বা শুধুমাত্র কাঙ্ক্ষিত কাজটি ছাড়া অন্য কোন কাজ আপনাদের ওই ফোন দিয়ে করতে পারবেনা এই অপশনটা কিন্তু অনেকটাই অন করে দিতে পারেন এতে কিন্তু আপনাদের বাচ্চারা ইন্টারনেটের খারাপ দিক গুলো থেকে অনেকটাই নিরাপদে থাকতে পারবে।

ইন্টারনেট সংযোগ নেওয়ার সময় সচেতন


আপনারা যখন ইন্টারনেট সংযোগ নিবেন তখন অবশ্যই লক্ষ রাখবেন যাতে ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে থাকে আপনি যখন ইন্টারনেট সংযোগ নিতে আপনার কাঙ্খিত ব্রডব্যান্ড সংযোগ স্থলে যাবেন ওখানে গিয়ে অবশ্যই কথা বলে নিবে যে তাদের ওখানে কোন বাচ্চাদের নিরাপত্তা বিষয়ে সুব্যবস্থা আছে কিনা যদি সুব্যবস্থা থাকে তাহলে ওই স্থান থেকে আপনি ইন্টারনেট সংযোগ নিতে পারেন এতে করে আপনার বাচ্চারা ঐদিন ইন্টারনেটের মাধ্যমে কোন ধরনের খারাপ কিছু করতে পারবে না কারণ এটা ওই ইন্টারনেট সংযোগ স্থান থেকেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে তাই অবশ্যই ইন্টারনেট সংযোগ দেওয়ার আগে একটু যাচাই-বাছাই করে নিবেন।

শিশুর সঙ্গে আপনিও অংশ নিন

বাচ্চাদের সাথে আপনিও সংযোগ নেই যখন আপনার বাচ্চারা মোবাইল দেখবে বা ল্যাপ্টপ ইউজ করবে বা ইন্টারনেট ইউজ এর মাধ্যমে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া বা বিভিন্ন স্থান ব্রাউজিং করবে তখন আপনি তাদের সাথে বসে থেকে আপনি তাদের সকল কার্যক্রম গুলো রাখতে পারেন এতে আপনার বাচ্চারা কখন কি করবে কখন কোন ব্রাউজারে ভিজিট করছে কখন কোন ভিডিও দেখতে আপনি কিন্তু খুব সহজেই নিজের চোখে দেখে নিতে পারবেন আপনারা অবশ্যই আপনার বাচ্চাদের সাথে বন্ধুসুলভ ব্যবহার করুন এবং একটি বন্ধুর মতো আচরণ করুন এতে আপনাদের মধ্যে যেরকমটা ভাল সম্পর্ক তৈরী হবে ঠিক সেইরকম আপনাদের নিজেদের কাছে কিন্তু একটি বিষয় ক্লিয়ার হয়ে যাবে যে আপনার বাচ্চারা ইন্টারনেটে কি করছেন।

শিশুর ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য সময় বেঁধে দিন


আপনার বাচ্চাদেরকে ইন্টারনেট ব্যবহার করার জন্য নির্দিষ্ট একটি সময়ে আপনি সেলেক্ট করে দিতে পারেন এতে আপনার বাচ্চারার নির্দিষ্ট সময়ে প্রত্যেকদিন ইন্টারনেট বা মোবাইল ইউজ করতে পারবে বাকি সময় তারা লেখাপড়া এবং বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করতে পারবে

তো বন্ধুরা অবশ্যই আপনাদের বাচ্চাদেরকে যখন আপনারা ফোন দিবেন তো অবশ্যই খেয়াল রাখবেন বা নির্দিষ্ট একটি সময়ে সেলেক্ট করে দিবেন তাদের ইন্টারনেট মোবাইল ইউজ করার জন্য যখন তাদের লেখাপড়া বা সকল কার্যক্রম গুলো শেষ হবে এখন ফ্রি টাইম করার মতো কিছু নেই ওই সময়টায় শুধুমাত্র তাদেরকে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে দিন বানেগী সময় গুলো থেকে তাদের ইন্টারনেট ব্যবহার থেকে বিরত রাখুন আপনি নির্দিষ্ট সময় এবং নির্দিষ্ট টাইম অনুযায়ী তাদেরকে ফোন ইউজ করার পারমিশন দেন তাহলে দেখবেন আগের থেকে অনেক ভালো বেনিফিট পাবেন আপনারা যৌবনের আজকের আর্টিকেলটি এখানে শেষ করছি যদি ভালো লাগে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না আর আপনারা কোন ধরনের করতে ভালোবাসেন অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন পারেন আমাদের আজকের পোস্ট এখানে শেষ করছি

আপনারা কোন ধরনের আর্টিকেল পড়তে পছন্দ করেন বা কোন ধরনের আর্টিকেল পড়তে চান অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন এই পোস্টটি যদি ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই আপনাদের বন্ধুদের কাছে শেয়ার করে দিন ভালো থাকবেন সবাই বিদায়

Post a Comment

0 Comments