Header Ads Widget

Ticker

6/recent/ticker-posts

শীতকালে শরীর ও ত্বক সতেজ রাখার গুরুত্বপূণ স্বাস্থ্য টিপস

হ্যালো বন্ধুরা আসসালামুআলাইকুম আপনারা সবাই কেমন আছেন আশা করি আপনারা সবাই আল্লাহর রহমতে অনেক ভাল আছেন আমিও আপনাদের দোয়ায় অনেক ভাল আছি আলহামদুলিল্লাহ বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব এমন একটি টিপস যা আমাদের ছোট-বড় সবার প্রয়োজন সেটা হচ্ছে শীতের সময় সবারই কম বেশি ঠান্ডা লেগে থাকে এবং তা কোনো কারণ ছাড়াই লাগে তো বন্ধুরা কেন লাগে এবং এই ঠান্ডা থেকে রক্ষা কি সেটা আমি আজকে আপনাদের এই টিপসের মধ্যে বলবো বন্ধুরা আমার এই টিপসের মধ্যে যতগুলো কথা সবই আপনারা মনোযোগ সহকারে পড়বেন তাহলে অবশ্যই বিস্তারিত বুঝতে পারবেন এবং আমার টিপস অনুযায়ী আপনারা যদি চলা তে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনারা শীতের সময় থাকবেন সুস্বাস্থ্য।

শীতকালে শরীর ও ত্বক সতেজ রাখার গুরুত্বপূণ  স্বাস্থ্য টিপস

বন্ধুরা আজকের বিষয়টি হলো আমাদের বাচ্চাদের নিয়ে প্রথমে বলবো বাচ্চাদের শীতের সময় প্রচুর পরিমাণে ঠান্ডা লেগে থাকে দেখা যায় আমরা তাদেরকে অনেক বেশি গরম কাপড় পরিয়ে থাকি কিন্তু তারপরও বাচ্চাদের কোন করে ঠান্ডা কমাতে পারেনা এবং দেখা যায় তাদের ঠান্ডা কমানোর জন্য আমরা অনেক ধরনের ওষুধ খাওয়াতে থাকি অনেকেই দেখা যায় গ্রামাঞ্চলে তাবিজ করে থাকে ফকির দিয়ে এবং দেখা যায় বাড়ির আশেপাশে মুরুব্বীরা যা বলে তাই শুনতে হয় বন্ধুরা আমার এই কথাগুলো আমি আপনাদের বলব সেই অনুযায়ী আপনারা যদি আপনার বাচ্চাদেরকে রাখতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনার বাচ্চা সুস্থ থাকবে এবং আমি অবশ্যই আপনার বাপ সুস্থতা কামনা করি বন্ধুরা প্রথম বিষয়টি হলো শীতের সময় কখনই এই ভুলটি করবেন না একদম খালি গায়ে বাচ্চাকে রাখবেন না কোনোভাবেই না আমরা অনেকেই আছি রোদে বসানোর সময় বাচ্চাদেরকে খালি গায়ে বসে রাখি মনে মনে ভাবি যে রোদের তাপ টা আসলে যায় কিন্তু এটা মোটেও করা যাবে না এতে করে হবে আপনার বাচ্চার শরীরে ঠান্ডা বাতাস সেটা বুকে লেগে যাবে এবং সেই বুকে লেগে একদম ঠান্ডা থেকে উঠবে এবং তাতে করে আপনার বাচ্চার খুসখুস কাশি হবে তারপরে ঠান্ডা।

শীতে সুস্থ থাকবেন যেভাবে

লাগবে সর্দি হবে এমন হতে পারে নিমোনিয়া হয়ে যেতে পারে ঠান্ডা থেকে বন্ধুরা কখনোই আপনার এই কাজটি করবেন না দ্বিতীয়ত গোসলের সময় যাদের বাচ্চা অনেক বেশি ছোট তারা কিন্তু বনের মধ্যে পানি নিয়ে ঘরে বসেই বাচ্চাকে গোসল করান এবং দেখা যায় শীতের সময় ওঁ গরম এর সময়ে সময়ে বাচ্চাদেরকে গোসলের সময় দরজা জানলা দিয়ে বাতাস আসে বাতাস পাশের রুমের মধ্যে এরকম করা যাবেনা যেখানে বাতাস নাই এবং একদম সুন্দর পরিবেশ থমথমে পরিবেশ সেখানে আপনি আপনার বাচ্চাকে গোসল করাবেন এতে করে হবে ওই ঠাণ্ডা বাতাসের প্রবাহ টা আছে ওটা আপনার বাচ্চার শরীরে একটু লাগবে না এতে করে আপনার বাচ্চার ঠান্ডা লাগবে না সে সুস্থ থাকবে দ্বিতীয়ত হচ্ছে আপনার বাচ্চা খুব তাড়াতাড়ি হাত পা মুছে ফেলবেন এবং অবশ্যই আমাকে ভালোভাবে বোঝাতে হবে কারণ মাথায় যদি পানি থাকে তাহলে ওই চুলের গোড়া দিয়ে মাথার মধ্যে ঢোকে এবং এতে অনেক বেশী ক্ষতি হয় এবং অবশ্যই শীতের সময় যেই ভুল করবেন না সেটা হচ্ছে।

শীতে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় খাবার টিপস 

আপনার বাচ্চাকে শীতের মধ্যে কখন নেই একদম ভেজাবেন না খুব একটা বেশি এতে করে আপনার বাচ্চার ঠান্ডা লাগার সম্ভাবনা বেশি থাকবে এবং গোসলের পর পরই সবাই চেষ্টা করবেন সরিসাতেল মানে খাঁটি সরিষার তেল আপনার বাচ্চার হাত-পা-মুখ এবং মাথা সম্পূর্ণ শরীরে ব্যবহার করার জন্য দ্বিতীয় তৃতীয় চতুর্থ এবং পঞ্চম বিষয়টি হলো আপনি আপনার বাচ্চার মাথার চুল শীতের মধ্যে চালাবেন না দেখা যায় অনেকেই আছেন যারা বাচ্চার মাথার চুল ফেলে দেন শীতের সময় এতে করে বাচ্চার মাথায় ঠান্ডা লাগে এই গ্রুপ মোটেও করবেন না বন্ধুরা এরপরে বড়দের নিজেই বিষয়টি আমরা অনেকেই আছি যারা শীতের সময় শীতের ঠান্ডা সহ্য করতে পারে না এবং এই শীতে আমাদের দেখা যায় ঠান্ডা লেগে গলায় টনসিল বেড়ে যায় ঠান্ডার কারণে নাকের ছিদ্র বন্ধ হয়ে যায় গার্মেন্ট কানে ব্যথা হয় মাথাব্যথা হয় বুকে ব্যথা হয় আপনারা যেটা করবেন সকালবেলার জি রুটিনটা শুরু হয় সকালে ঘুম থেকে ওঠার পরে অবশ্যই যখন লেপের থেকে বের হবেন কিংবা কমলের থেকে বের হবেন তখন সাথে সাথে পায়ের মোজা পড়ে নেবেন এবং শরীরে অনেক বেশি গরম কাপড়।

শীতকালে শরীর ও ত্বকের বিশেষ যত্নে কী খাবেন?

ঝুলিয়ে রাখবেন এবং তারপরে আপ্নারা ঠিক টাইম অনুযায়ী গোসল করার চেষ্টা করবেন যেমন বারোটা থেকে একটার মধ্যে গোসল করে ফেলবেন কারণ এই সময়টা খুব সুন্দর একটা মনোরম পরিবেশ থাকে কারণ এই সময় গোসল করলে আপনার ঠান্ডা লাগার সম্ভাবনা খুবই কম হবে আর এরপরে যদি আপনি লেট করে গোসল করতে যান তাহলে আপনার ঠান্ডা লাগার ওষুধ পরিমাণটা বেশি থাকতে পারে তো বন্ধুরা এই ভুলটা কখনোই করবেন না প্লেট করে গোসল করা যাবেনা দ্বিতীয়তঃ আপনারা যেটা করবেন করার পরপরই চেষ্টা করবেন হাত এবং পায়ের তালুতে খাঁটি সরিষার তেল দিয়ে মাসাজ করতে হবে আপনার শরীরে ঠান্ডা ভাবটা এবং সর্দি-কাশি একটা ভাব থাকে ওটা একদম নিমিষেই চলে যাবে আপনি আর কখনোই ঠান্ডায় ভুগছে পারবেন না এর পরে যেটা করবেন বিকালবেলা হলে অবশ্যই পা থেকে মাথা পর্যন্ত গরম কাপড়ে ঢেকে দেবেন যেরকম পায়ের মোজা পড়ে নিবেন শরীরে গরম কাপড় পড়বেন এবং অবশ্যই তাদের টনসিলের সমস্যা হচ্ছে তারা ।

মাফলারটা ব্যবহার করতে চেষ্টা করবেন এবং অবশ্যই থাকতে হবে আর অনেকেই আছে সমস্যা যেরকম অনেক বেশি ঠান্ডা নিঃশ্বাস নিতে পারেনা তারা অবশ্যই চেষ্টা করবেন কোন একটা রুমাল দ্বারা আপনাকে রাখতে বন্ধুরা এটা হচ্ছে বড় দেশ এর পরে রাতে যখন ঘুমাতে যাবেন অবশ্যই আপনি খুব তাড়াতাড়ি চেষ্টা করবেন ঘুমিয়ে পড়ার কারণ জিনিস করবেন না সেটা হচ্ছে বিকেলবেলা ঘুমাবেন না কারণ বিকেলে ঘুমালে শরীর ঠান্ডা ঠান্ডা লেগেছে আপনারা চেষ্টা করবেন ভালো থাকবেন বন্ধুরা রাতে যখন ঘুমাতে যাবেন তখন অবশ্যই আপনি আপনার হাত এবং পায়ের তালুতে খাঁটি সরিষার তেল দিয়ে করবেন এবং অবশ্যই চেষ্টা করবেন রাতে ঘুমানোর সময় আপনার কানটা ঢেকে ঘুমানোর জন্য কারণ আমরা যখন শরীরে লেখ অথবা কম্বল দিয়ে ঘুমাই তখন দেখা যায় আমাদের মাথার অংশটা বাহিরে থাকে এবং এই অংশটা ঢেকে ঘুমানোর চেষ্টা করবেন এতে করে আপনার মাথায় কোন ধরনের ঠান্ডা লাগবে না এবং অবশ্যই আপনি আপনার সুবিধা অনুযায়ী শরীরের তাপমাত্রা বুঝে আপনি আপনার মাথায় মাফলার প্যাচাবেন অনেকেই আছেন যারা লেপের মধ্যে।

শীতে শরীরকে সতেজ রাখার টিপস

 অথবা কমল এর মধ্যে ঘুমাতে অসুবিধা বোধ করেন তারা অবশ্যই রাতেই পাতলা কাথা অথবা পাতলা কম্বল করেন তারা অবশ্যই চেষ্টা করবেন পায়ের মোজা পরে ঘুমানোর জন্য এতে করে পা ঠান্ডা হয়ে যাবে না আপনার পা থাকবে গরম এতে করে আপনার শরীরের ত্বক স্বাভাবিক থাকবে আপনার কোন ধরনের ঠান্ডা লাগবে না এবং বন্ধুরা অবশ্যই চেষ্টা করবেন শীতের সময় কালে আপনি গরম এবং রোদে বেশি সময় থাকার জন্য আর একটা কাজ কখনই ভুলে করবেন না সেটা হচ্ছে শীতের সময় না গোসল করে থাকবেন না কারণ এতে করে শরীরে অনেক বেশি করা হয়ে যায় শরীরের অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দেয় এবং গোসল না করাতে আপনার শরীরের চামড়া ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে কারণটা মানুষ যখন গোসল না করে তখন তার শরীর অনেক বেশি ময়লা জম বেধে যায় এরপর তার শরীরের অংশ ছাড়তে শুরু করে বন্ধুরা আপনি যখন প্রতিদিন নিয়মিত গোসল করবেন তখন দেখবেন আপনার শরীরে একটা অন্যরকম ভালোলাগা কাজ করবেন বন্ধুরা আমার এই টিপসটি কেমন লেগেছে অবশ্যই সেটা আমাকে কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন এবং আপনাদের আরো কিছু জানার থাকলে অবশ্যই সেটা আমাকে বলবেন বন্ধুরা আপনারা সবাই ভালো থাকবেন আমার জন্য দোয়া করবেন আবার কথা হবে অন্য কোনো ক্ষেত্রে ধন্যবাদ।

Post a Comment

0 Comments